চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে লরি থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দগ্ধ তেল ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান (৫০) আজ শুক্রবার ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। মিজান ফরিদগঞ্জ উপজেলার লোহাগড় এলাকার বাসিন্দা। এ নিয়ে এ ঘটনায় আহত ছয়জনের মধ্যে চারজন মারা গেছেন। এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন মিজানুর রহমানের ছেলে মো. রায়হান (২৩), লরির হেলপার নূর মোহাম্মদ (২০) ও মাসুদ হোসেন (২৮)।
মিজানুর রহমানের মরদেহ চাঁদপুরে নেওয়া হবে।
গত ৩১ আগস্ট বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে অবস্থিত যমুনা অয়েল কোম্পানির একটি লরি থেকে পাইপ দিয়ে ওই ভবনের ড্রামে পেট্রল সরবরাহ করা হচ্ছিল। হঠাৎ গাড়িতে বিকট শব্দ হয়ে তেলের ট্যাংক লরিতে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই তা তিনতলা ভবনসহ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওই ঘটনায় লরির চালক বাদশা মিয়া (৫০) ও বেলাল হোসেন (৩৫) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. নজরুল ইসলাম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহত ব্যক্তিদের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ৩১ আগস্ট বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় চাঁদপুর শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে অবস্থিত যমুনা অয়েল কোম্পানির একটি লরি থেকে পাইপ দিয়ে ওই ভবনের ড্রামে পেট্রল সরবরাহ করা হচ্ছিল। হঠাৎ গাড়িতে বিকট শব্দ হয়ে তেলের ট্যাংক লরিতে আগুন ধরে যায়। মুহূর্তেই তা তিনতলা ভবনসহ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট তিন ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ওই ঘটনায় লরির চালক বাদশা মিয়া (৫০) ও বেলাল হোসেন (৩৫) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জেলার সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. নজরুল ইসলাম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহত ব্যক্তিদের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
About Raju Sultan

0 comments:
Post a Comment